মঙ্গলবার দুপুর থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত উপজেলার হযরতপুর ইউনিয়নের আলীপুরে এই অভিযানে নেতৃত্ব দেন নির্বাহী কর্মকর্তা অমিত দেবনাথ । এ সময় সঙ্গে ছিলেন কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরেরর ডেপুটি ডাইরেক্টর কৃষিবিদ রফিকুল ইসলাম ভূইয়াবাংলাদেশ ক্রপ প্রটেকশনিএ্যাসেশিয়েশন চেয়ারম্যান এম.সাইদুজ্জামানসহ কর্মকর্তারা।
সাইদুর রহমান খান নামে এক ব্যাক্তি এই প্রতিষ্ঠানটির মালিক হলেও মিজান নামের এক ডিআইজি এর পৃষ্ঠোপষকতা করেন বলে অভিযোগ করেন এলাকাবাসী।
এ কারখানায় দেশের সব নাম করা ব্রান্ডের কীটনাশক ও দেশের দামী ব্রান্ডের সার তৈরী করা হত। এলাকাবাসী মো. মোসলেম জানায় ,দীর্ঘ আট বছর যাবত কারখানাটি চলমান রয়েছে। তারা এসময় ধরে এ কাখানায় নকল সার ও কীটনাশক তৈরী করে আসছেন।
জজ মিয়া নামের এক মাটি ব্যবসায়ী জানান, কারখানায় গাজীপুর অঞ্চলের লালমাটি ট্রাকে কওে কেরানীগঞ্জের এই কারখানায় সরবারাহ করেন তিনি। আর এই লাল মাটি দিয়ে তৈরী হয় টিএসপি সারসহ নানান ব্রান্ডের সার। এছাড়া রং মিশিয়ে বানানো হয় যত ব্রান্ডের কীটনাশক।
শেষে কারখানাটির বিভিন্ন অংশ গুড়িয়ে দেয় প্রসাশন।
Leave a Reply