সারাদেশে কঠোর লকডাউনের এর ঘোষনা জারির পর থেকেই রাজধানী ছেড়ে গ্রামে ফিরে যাচ্ছেন অনেকে। ঢাকার প্রবেশমুখ ও বাহিরের অন্যতম সড়ক গাবতলী, ঢাকা-মাওয়া রোড, ঢাকা-চট্টগ্রাম রোডে, উত্তরার আব্দুল্লাপুরে সকাল থেকেই রয়েছে কিছুটা ভিড়।বাস বন্ধ থাকায় বিভিন্ন যানবাহনে কয়েক ধাপে, কয়েক গুণ ভাড়া বেশি দিয়ে গন্তব্যে ছুটছেন মানুষ।
তবে ভিড় বাড়লেও স্বাস্থ্যবিধি মানতে দেখা যাচ্ছে না অধিকাংশকে। এদিকে, মানিকগঞ্জের পাটুরিয়া ও মুন্সিগঞ্জের শিমুলিয়া ঘাটে ভিড় বেড়েছে যাত্রীদের। ভোর থেকেই ফেরিতে গাদাগাদি করে পারাপার হচ্ছেন যাত্রীরা। ঘাটে যাত্রীদের চাপ বেড়ে যাওয়ায় মুন্সিগঞ্জে ১৪টি এবং পাটুরয়া-দৌলতদিয়া নৌরুটে ১৬টি ফেরি চালু আছে।
সোমবার থেকে সারাদেশে কঠোর লকডাউন জারির ঘোষণায় রাজধানী ছেড়ে গ্রামে ফিরে যাচ্ছেন অনেকে। ঢাকার প্রবেশমুখ ও বাহিরের অন্যতম সড়ক গাবতলী, ঢাকা-মাওয়া রোড, ঢাকা-চট্টগ্রাম রোডে, উত্তরার আব্দুল্লাপুরে সকাল থেকেই রয়েছে কিছুটা ভিড়।বাস বন্ধ থাকায় বিভিন্ন যানবাহনে কয়েক ধাপে, কয়েক গুণ ভাড়া বেশি দিয়ে গন্তব্যে ছুটছেন মানুষ।
তবে ভিড় বাড়লেও স্বাস্থ্যবিধি মানতে দেখা যাচ্ছে না অধিকাংশকে। এদিকে, মানিকগঞ্জের পাটুরিয়া ও মুন্সিগঞ্জের শিমুলিয়া ঘাটে ভিড় বেড়েছে যাত্রীদের। ভোর থেকেই ফেরিতে গাদাগাদি করে পারাপার হচ্ছেন যাত্রীরা। ঘাটে যাত্রীদের চাপ বেড়ে যাওয়ায় মুন্সিগঞ্জে ১৪টি এবং পাটুরয়া-দৌলতদিয়া নৌরুটে ১৬টি ফেরি চালু আছে।
শনিবার জনপ্রশাসন মন্ত্রনালয় থেকে প্রজ্ঞাপন জারি হয় সোমবার থেকে সাত দিনের কঠোর লকডাউনে যাচ্ছে দেশ। বন্ধ থাকবে সব সরকারি-বেসরকারি অফিস। চলবে না গণপরিবহন। স্বাস্থ্যবিধি মানাতে পুলিশ-বিজিবির পাশাপাশি মাঠে থাকবেন সেনা সদস্যরা। তবে খোলা থাকবে বাজার ও নিত্যপণ্যের দোকাপাট।
করোনার সংক্রমণ-মৃত্যু বাড়ায় সোমবার থেকে সারা দেশে সাত দিনের কঠোর লকডাউন প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।
জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী বলেন, সোমবার থেকে ৭ দিন এ কঠোর লকডাউন চলবে। এরপর প্রয়োজন মনে করলে বিধিনিষেধের মেয়াদ আরো বৃদ্ধি করা হবে।
এবারের লকডাউনের মধ্যে জরুরি কারণ ছাড়া কেউ বাড়ির বাইরে যেতে পারবে না জানিয়ে প্রতিমন্ত্রী বলেন, মানুষ যাতে বিধিনিষেধ মানে, সেজন্য কাজ করবে পুলিশ, বিজিবি ও সেনাবাহিনী।
বিধিনিষেধের মধ্যে সকল সরকারি ও বেসরকারি অফিস বন্ধ থাকবে। তবে বাজেটের কাজে সহযোগিতার জন্য গুরুত্বপূর্ণ ব্যাংক শাখা, জাতীয় রাজস্ব বোর্ডসহ কয়েকটি অফিস আগামী ৩০ জুন পর্যন্ত খোলা থাকবে বলে জানান প্রতিমন্ত্রী।
কঠোর লকডাউনের মধ্যে জরুরি পরিষেবা ছাড়া বন্ধ থাকবে সব সরকারি বেসরকারি অফিস। জরুরি পণ্যবাহী গাড়ি ছাড়া চলবে না কোনো যানবাহন। অ্যাম্বুলেন্স ও চিকিৎসা সংক্রান্ত কাজের যানবাহন ও গণমাধ্যম এ বিধিনিষেধের আওতামুক্ত থাকবে।
Leave a Reply