কোভ্যাক্সের টিকা বাংলাদেশীদের জন্য বরাদ্দ হলেও রোহিঙ্গাদের দেয়ার প্রস্তাব করেছে জাতিসংঘ। তবে দেশের জনগণকে বঞ্চিত করে তা সম্ভব নয় বলে সাফ জানিয়ে দিয়েছে ঢাকা।
পররাষ্ট্র সচিব আরো জানিয়েছেন, রোহিঙ্গাসহ স্থানীয় জনগোষ্ঠীর জন্য টিকার আলাদা বরাদ্দ চাওয়া হয়েছে।
সারা দেশে করোনা শনাক্তের হার যখন ১২, কক্সবাজারের রোহিঙ্গা শিবিরে তখন তা ১৪ শতাংশ। এখানে সংক্রমন বাড়ায় উদ্বিগ্ন সরকার। ক্যাম্পের বাসিন্দাদের সঙ্গে স্থানীয়দের অবাধ যোগাযোগে কক্সবাজারসহ আশপাশের জেলাতেও দেখা দিয়েছে সংক্রমণ বাড়ার শঙ্কা।
সংক্রমণ রোধে শিবিরে আন্তর্জাতিক দাতা সংস্থার মানবিক সহায়তার কার্যক্রম চালানো হচ্ছে সীমিত পরিসরে। রোহিঙ্গাদের দ্রুত টিকার আওতায় আনতেও জাতিসংঘের প্রতি আহ্বান ঢাকার।
এছাড়া রোহিঙ্গা শিবিরের চারপাশে কাঁটাতারের বেড়ার কাজও এগিয়েছে। শেষ হতে পারে এ বছরই। এতে স্থানীয়দের অবাধ যোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব হবে, নিয়ন্ত্রণে আসবে অপরাধও।
Leave a Reply