1. ashiqnur96@gmail.com : editor :
রবিবার, ১৭ নভেম্বর ২০২৪, ১২:৪৬ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
পাঁচ দশকের ব্যবধানে প্রথম কোনো পাকিস্তানি জাহাজ সরাসরি বাংলাদেশে আওয়ামী লীগসহ ২৬টি দলের মতামত না চাওয়ার ব্যাখ্যা দিয়েছেনঃ সংস্কার কমিশন সরকার পরিচালনায় অদক্ষতা সামনে এলে জনগণ তা মেনে নেবে নাঃ তারেক রহমান আজিমপুরে বাসা থেকে অপহৃত আট মাসের সেই শিশু উদ্ধার জুমার নামাজের খুতবার গুরুত্ব কেরানীগঞ্জে দেড় কোটি মুল্যের সরকারি জমি উদ্ধার ক্রীড়া সংগঠক ও সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব সাইমন চৌধুরীকে সন্মাননা প্রদান অপহরণ ও ধর্ষণে সহযোগিতার মামলায় সাবেক ভূমিমন্ত্রী নারায়ন চন্দ্র কারাগারে ঢালাও মামলার প্রবণতা বিব্রতকরঃ আইন উপদেষ্টা খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের বিরুদ্ধে করা তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আইনের মামলা বাতিল

ঢাকা উত্তর বিএনপির সাবেক সভাপতি এম এ কাইয়ুম মালয়েশিয়ায় আটক

  • সর্বশেষ আপডেট : শনিবার, ১৩ জানুয়ারী, ২০২৪

ডেস্ক নিউজ: ঢাকা উত্তর বিএনপির সাবেক সভাপতি এম এ কাইয়ুমকে আটক করেছে মালয়েশিয়া পুলিশ। শুক্রবার (১২ জানুয়ারি) বিকেল ৪টার দিকে ইমিগ্রেশন অ্যাক্টে তাকে আটক করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন কাইয়ুমের স্ত্রী শামীম আরা বেগম।

মুঠোফোনে তিনি বলেন, শুক্রবার জুম্মার নামাজ শেষে বের হলে পুলিশ তাকে আটক করে নিয়ে যায়। তার বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়, তিনি অবৈধভাবে মালয়েশিয়ায় অবস্থান করেছেন।

যদিও এম এ কাইয়ুম জাতিসংঘ শরণার্থীবিষয়ক সংস্থার (ইউএনএইচসিআর) স্ট্যাটাস নিয়ে দীর্ঘ দিন থেকে মালয়েশিয়ায় অবস্থান করছেন দাবি করে তার স্ত্রী বলেন, ভুল তথ্যের ভিত্তিতে কাইয়ুমকে আটক করা হয়ে থাকতে পারে। ২০১৫ সাল থেকে এম এ কাইয়ুম মালয়েশিয়া আছেন। তিনি জাতিসংঘের শরণার্থী হিসেবে তালিকাভুক্ত। বিএনপির এই নেতা দ্রুত মুক্তি পাবেন বলে আশা পরিবারের।

প্রসঙ্গত, ২০১৫ সালের ২৮ সেপ্টেম্বর গুলশান-২ এর ৯০ নম্বর সড়কে দুর্বৃত্তদের গুলিতে নিহত হন নেদারল্যান্ডভিত্তিক আন্তর্জাতিক সংস্থা আইসিসিও-বিডি’র কর্মকর্তা তাবেলা সিজার। এ ঘটনায় একই দিন তার সহযোগী আইসিসিও’র কান্ট্রি রিপ্রেজেনটেটিভ হেলেন ভেন ডার বিক বাদী হয়ে গুলশান থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। এ হত্যা মামলায় ২০১৬ সালের ২২ জুন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ডিবি পরিদর্শক গোলাম রাব্বানী ৭ জনকে অভিযুক্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। পরে একই বছরের ২৫ অক্টোবর ৭ আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে বিচার শুরুর আদেশ দেন আদালত।

অভিযোগপত্রে উল্লেখ করা হয়, আসামি সোহেলের কাছ থেকে পিস্তল ভাড়া নিয়ে খুনিরা তাবেলা সিজারকে হত্যা করেন। মতিনের নির্দেশে ২০১৫ সালের ২৮ সেপ্টেম্বর শাখাওয়াতের মোটরসাইকেল নিয়ে মিনহাজুল, তামজিদ ও রাসেল গুলশান ২-এর ৯০ নম্বর সড়কে যান। ওই সড়কের গভর্নর হাউসের সীমানা প্রাচীরের বাইরে ফুটপাতে নিরিবিলি ও অন্ধকার স্থানে তামজিদ গুলি করে তাবেলা সিজারকে হত্যা করেন। তাকে সহায়তা করেন রাসেল চৌধুরী ও মিনহাজুল।

সেখানে আরও বলা হয়, হামলাকারীদের একমাত্র লক্ষ্য ছিল একজন শ্বেতাঙ্গকে হত্যা করে দেশের মধ্যে আতঙ্ক তৈরি করা। একইসঙ্গে দেশের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করার চেষ্টা ছিল আসামিদের।

আপনি সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো সংবাদ
    © ২০২৪ বুড়িগঙ্গা টিভি কর্তৃক সর্বসত্ব সংরক্ষিত।
 
Theme Customized By BreakingNews