উৎসবেও ক্যামেরা নিয়ে মাঠে থাকছেন তারা।এছাড়া যে কোন ধরনের প্রাকৃতিক দুর্যোগ, অর্থনৈতিক সংকট, রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা কিংবা উৎসব- সব পরিস্থিতিতেই রাষ্ট্রের চতুর্থ স্তম্ভ গণমাধ্যম সক্রিয় থাকে। চলমান করোনার মহামারি সময়ে এ দায়িত্ব যেন বেড়ে হয়েছে দ্বিগুণ। এমনকি উৎসবের দিনেও পরিবারের বাইরে কর্মস্থল হয়ে দাঁড়ায় আরেক পরিবার। দ্বায়িত্ববোধ মাথায় রেখেই জনগণের শেষ মুহুর্তের নির্ভুল সব তথ্য জানাতে সদা তৎপর গণমাধ্যমকর্মীরা। করোনার এই সময়ে প্রতি মুহূর্তের সংবাদ জনগণের কাছে পৌঁছে দেয়াটাই চ্যালেঞ্জ। বরং সর্বোচ্চ সতর্কতা পালন করেই প্রতি বুলেটিন সম্প্রচারে কাজ করতে হচ্ছে। বরং উৎসবে নিত্যনতুন প্রোগ্রাম দেয়ার যে চাপ থাকে তা মোকাবেলাকে উপভোগ করছেন গণমাধ্যম কর্মীরা।
চিকিৎসা সেবা, বিদ্যুৎ,ফায়ার সার্ভিস, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সাথে একই সারিতে উৎসবেও জরুরি সেবা দেয় গণমাধ্যম কর্মীরা। পেশার প্রতি ভালোবাসা আর সামাজিক দায়বদ্ধতা পালনে সবসময়ই প্রস্তুত গণমাধ্যমকর্মীরা।
স্বাস্থ্যবিধি বজায় রাখা কঠিন হলেও সেরা ছবিটুকু তুলে আনতে সদাসচেষ্ট। পেশার প্রতি দায়বদ্ধতা যেন আরো কঠিন হয়ে দাঁড়িয়েছে ক্যামেরার পেছনের এই মানুষগুলোর জন্য।
Leave a Reply