1. ashiqnur96@gmail.com : editor :
শুক্রবার, ৩১ জানুয়ারী ২০২৫, ০১:০৮ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
এবার ইজতেমায় থাকবে ড্রোন, প্রতি খিত্তায় দুজন ফায়ারফাইটার মিলেনিয়াম সিটি, শতরুপা হাউজিং ও মধু সিটি থেকে জলাশয় ও কৃষিজমি উদ্ধার সাবেক রেলপথমন্ত্রী নুরুল ইসলাম সুজনের তিন দিনের রিমান্ড ওয়াশিংটনে হেলিকপ্টারের সঙ্গে যাত্রীবাহী বিমানের সংঘর্ষে ১৮ জনের মরদেহ উদ্ধার ১ মাসে তৃতীয় বারের মতো স্বর্ণের দাম বাড়ানোর ঘোষণা সোশ্যাল মিডিয়া নিয়েই বিপাকে মিজানুর রহমান আজহারী দলের নেতা কর্মীদের সতর্ক করে যা বললেন তারেক রহমান প্রধান উপদেষ্টাকে নববর্ষের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন নরেন্দ্র মোদি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রো-ভিসিকে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে পদত্যাগের আল্টিমেটাম আমান উল্লাহর জন্মদিন উপলক্ষে দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানা মৎস্যজীবী দলের পক্ষ থেকে শীতবস্ত্র বিতরন

ডিজিটাল বাংলাদেশ নিয়ে যারা সমালোচনা করেছিল, তারাই এখন সবচেয়ে বেশি সুবিধা নিচ্ছে: প্রধানমন্ত্রী

  • সর্বশেষ আপডেট : বৃহস্পতিবার, ৩ আগস্ট, ২০২৩

অনলাইন ডেস্ক: ডিজিটাল বাংলাদেশ নিয়ে যারা সমালোচনা করেছিল, তারাই এখন সবচেয়ে বেশি সুবিধা নিচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আজ বৃহস্পতিবার প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে আয়োজিত ‘স্মার্ট বাংলাদেশ টাস্কফোর্স’ এর সভায় তিনি এ কথা বলেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘এক সময় এই ডিজিটাল বাংলাদেশের কথা নিয়ে অনেকেই সমালোচনা করেছিল, ব্যঙ্গ করতো। আমরা তাদের কথায় কান দেইনি। এগিয়ে গেছি আমাদের স্বপ্ন বাস্তবায়নে। আজকে তারাই এখন সবচেয়ে বেশি সুবিধা নিচ্ছে।’

আওয়ামী লীগ সভাপতি বলেন, ‘নির্বাচনী ইশতেহার অনুযায়ী কাজ করে যাওয়ায় দেশের সবক্ষেত্রেই উন্নতি হচ্ছে। ডিজিটাল থেকে আমরা এখন স্মার্ট বাংলাদেশের পথে।’

শেখ হাসিনা বলেন, ‘আমাদের নির্বাচনী ইশতেহারে ডিজিটাল বাংলাদেশ বাস্তবায়নের প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলাম, সেটি পূরণ করেছি। এবার সরকারের লক্ষ্য ২০৪১ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে ‘‘স্মার্ট বাংলাদেশে’’ রূপান্তর করা। স্মার্ট সিটিজেন, স্মার্ট সোসাইটি, স্মার্ট ইকোনমি ও স্মার্ট গভর্নমেন্ট- এ চারটি মূল ভিত্তিকে কেন্দ্র করে আওয়ামী লীগ সরকার একটি সাশ্রয়ী, টেকসই, বুদ্ধিদীপ্ত, জ্ঞানভিত্তিক, উদ্ভাবনী স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ে তোলার লক্ষ্যে যাত্রা শুরু করেছে।’

আওয়ামী লীগ সরকারের সময়ে নেওয়া বিভিন্ন প্রযুক্তিগত উন্নয়নের চিত্র তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘দ্রুত ইন্টারনেট ব্যবহারে সাবমেরিন ক্যাবলের ব্যবস্থা করেছি। আমাদের প্রতিটি টেলিফোন ছিল অ্যানালগ। আমরাই প্রথম উদ্যোগ নিয়ে ডিজিটাল টেলিফোন চালু করি।’

‘আর মোবাইল ফোন ঢাকা আর চট্টগ্রাম ছাড়া কোথাও চলতো না। একটা মাত্র কোম্পানি ছিল, মোবাইলে কল করলে ১০ টাকা প্রতি মিনিট, ধরলেও ১০ টাকা প্রতি মিনিট কেটে নিত। সেই জায়গা থেকে আমাদের প্রচেষ্টা ছিল মানুষের হাতে হাতে মোবাইল পৌঁছে দেওয়া। আজকে কম খরচে কথা বলা, ইন্টারনেট চালাচ্ছে সবাই,’ যোগ করেন সরকারপ্রধান।

আওয়ামী লীগ সভাপতি বলেন, ‘আমরা অনেক পিছিয়ে ছিলাম। ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর এখন দ্রুত এগিয়ে যাচ্ছি। আমাদের দেশের মানুষ প্রযুক্তি খুব দ্রুত ধারণ করতে পারে। এখন সবাই মোবাইল-ইন্টারনেট ব্যবহার করা শিখেছে। আমরা চাই সবাই প্রযুক্তিগত দিকে দক্ষ হয়ে উঠুক। আমরা গ্রাম পর্যায়ে, স্কুলে স্কুলে কম্পিউটার দিয়েছি।’

এ সময় ডিজিটাল পেমেন্টের কথাও স্মরণ করিয়ে দেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, ‘আমরা পরীক্ষামূলকভাবে বিভিন্ন বিল অনলাইনে দেওয়ার ব্যবস্থা করেছিলাম। এখন এর সুফল ভোগ করছে জনগণ। আগের মতো আর সিরিয়াল দিয়ে কোথাও দাঁড়িয়ে থাকতে হয় না। আমরা মানুষকে প্রস্তুত করেছি উন্নত প্রযুক্তিতে যাওয়ার।’

আপনি সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো সংবাদ
    © ২০২৪ বুড়িগঙ্গা টিভি কর্তৃক সর্বসত্ব সংরক্ষিত।
 
Theme Customized By BreakingNews