ঢাকার বুড়িগঙ্গা নদী থেকে খুরশিদ আলম (৫৭) নামে এক ব্যবসায়ীর ভাসমান লাশ উদ্ধার করেছে কেরানীগঞ্জ মডেল থানা পুলিশ। জানা গেছে, নিহত খুরশিদ আলম বাদামতলী এলাকায় ফলের ব্যবসা করতেন।
সোমবার দুপুরে মডেল থানাধীন জিনজিরা রহমতপুর বেড়িবাঁধ এলাকায় বুড়িগঙ্গা নদী থেকে ভাসমান অবস্থায় ঐ ব্যবসায়ীর লাশ উদ্ধার করা হয়।
সোমবার দুপুরে মডেল থানাধীন জিনজিরা রহমতপুর বেড়িবাধ এলাকায় বুড়িগঙ্গা নদী থেকে ভাসমান অবস্থায় ঐ ব্যবসায়ীর লাশ উদ্ধার করেন। পরে লাশটি সুরত হাল রিপোর্ট শেষে ময়নাতদন্তের জন্য স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ (মিটফোর্ড )হাসপাতাল মর্গে
প্রেরন করে। পুলিশ লাশের পকেটে থাকা আইডি কার্ড থেকে পরিচয় শনাক্ত করেন। পরে লাশের সাথে থাকা মুঠোফোনে তার স্ত্রী ফোন আসলে স্ত্রী হালিমা বেগম ঘটনাস্থলে এসে লাশটি শনাক্ত করে।
বরিশুর নৌ-পুলিশ ফাড়ীর পরিদর্শক মোঃ সোবাহান মিয়া বলেন, লাশের হাতে, কনুইয়ে ও উড়ুতে ছুড়িকাঘাতের চিহ্ন রয়েছে। প্রাথমিক ধারনা ছিনতাইকারীরা ছিনতাইয়ের উদ্দেশ্যে তাকে ছুড়িকাঘাত করে হত্যার পর লাশ নদীতে ফেলে দিয়েছে।
জানা গেছে নিহত খোরশেদ তার পরিবার নিয়ে পূর্ব রসুলপুর এলাকায় শাকিল মিয়ার বাড়ীতে ভাড়া থাকতো।
নিহতের স্ত্রী হালিমা বেগম জানায়, আজ সোমবার সকালে তার স্বামী বাদামতলী যাওয়ার উদ্দেশ্যে বের হয়ে যায়। পরে দুপুরে তার স্বামীর মোবাইলে ফোন দিলে পুলিশ ফোন রিসিভ করে।পুলিশ তাকে জানায় তার স্বামীর লাশ নদীতে পাওয়া গেছে।
এঘটনায় কেরানীগঞ্জ মডেল থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করা হয়েছে।
Leave a Reply