1. ashiqnur96@gmail.com : editor :
বুধবার, ২০ নভেম্বর ২০২৪, ০১:৩৬ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
পদত্যাগ করলেন হাইকোর্টের ৩ বিচারপতি সাবেক খাদ্যমন্ত্রী অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম গ্রেপ্তার চাঁদাবাজির প্রতিবাদ করায় কেরানীগঞ্জে বৈষম্যবিরোধী শিক্ষার্থীর উপর হামলা কেরানীগঞ্জে অগ্নি নির্বাপণ ও উদ্ধার বিষয়ে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ কর্মশালা ডেঙ্গুতে আরও ৮ জনের মৃত্যু সরকারের ১০০ দিন উপলক্ষে প্রধান উপদেষ্টার ভাষণ পাঁচ দশকের ব্যবধানে প্রথম কোনো পাকিস্তানি জাহাজ সরাসরি বাংলাদেশে আওয়ামী লীগসহ ২৬টি দলের মতামত না চাওয়ার ব্যাখ্যা দিয়েছেনঃ সংস্কার কমিশন সরকার পরিচালনায় অদক্ষতা সামনে এলে জনগণ তা মেনে নেবে নাঃ তারেক রহমান আজিমপুরে বাসা থেকে অপহৃত আট মাসের সেই শিশু উদ্ধার

কক্সবাজারের হোটেল এখন মোখা’র আশ্রয়কেন্দ্র

  • সর্বশেষ আপডেট : শনিবার, ১৩ মে, ২০২৩

নিজস্ব প্রতিবেদক: অতিপ্রবল ঘূর্ণিঝড় ‘মোখা’র প্রভাব থেকে জানমাল রক্ষায় কক্সবাজার ও সেন্টমার্টিনের সব হোটেল-মোটেল ও রিসোর্টকে আশ্রয়কেন্দ্র হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে।

আজ শনিবার বিকেল ৩টার দিকে বিষয়টি নিশ্চিত করেন কক্সবাজার হোটেল-মোটেল মালিক সমিতির সভাপতি আবুল কাসেম সিকদার।

তিনি বলেন, ‘ঘূর্ণিঝড়টি দ্রুত আঘাত হানার সম্ভাবনা রয়েছে। এই কথা চিন্তা করে কক্সবাজার হোটেল-মোটেল গেস্ট হাউস সমিতি থেকে ৫৫টি হোটেল আশ্রয়কেন্দ্র ঘোষণা করেছি। হোটেলের নাম ও মোবাইল নম্বরসহ আমরা প্রকাশ করেছি। ঝুঁকিপূর্ণ এলাকার লোকজন আমাদের এখানে আশ্রয় নিতে পারেন।’

কলাতলী মেরিন ড্রাইভ হোটেল-রিসোর্ট মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক মুকিম খান বলেন, ‘ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাব থেকে রক্ষায় আমাদের সমিতি থেকে ৫৭টি হোটেল-রিসোর্ট আশ্রয়কেন্দ্র ঘোষণা করেছি। আমাদের হোটেলগুলো সব সময় খোলা থাকবে। লোকজন সেখানে আশ্রয় নিতে পারবেন।’

এছাড়া সেন্ট মার্টিনের সব হোটেল-রিসোর্ট আশ্রয়কেন্দ্র ঘোষণা করা হয়েছে জানিয়েছেন সেখানকার ইউপি চেয়ারম্যান মুজিবুর রহমান।

তিনি বলেন, ‘মোখার প্রভাবে বাতাস বেড়ে যাওয়ায় সেন্টমার্টিনের বাসিন্দাদের মধ্যে আতঙ্ক বিরাজ করছে। এখানকার ২ শতাধিক হোটেল-রিসোর্ট রয়েছে। সবগুলো আশ্রয়কেন্দ্র হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে। লোকজন জানমাল রক্ষার জন্য এসব স্থাপনায় আশ্রয় নিতে পারবেন।’

এদিকে ঘূর্ণিঝড় মোখার কারণে সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত কক্সবাজারের ৭৭৬টি আশ্রয়কেন্দ্রে ১ লাখ ৮৭ হাজার ৩৭০ জন আশ্রয় নিয়েছে।

কক্সবাজারের জেলা প্রশাসক মো. শাহীন ইমরান জানান আশ্রয় নেওয়া মানুষের যাতে কোনো সমস্যা না হয় সে বিষয়টি জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে খেয়াল রাখা হচ্ছে। সেন্ট মার্টিন দ্বীপের প্রতিটি মানুষ বর্তমানে আশ্রয় কেন্দ্র রয়েছে। তাদের খাবার নিশ্চিত করা হবে।

আপনি সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো সংবাদ
    © ২০২৪ বুড়িগঙ্গা টিভি কর্তৃক সর্বসত্ব সংরক্ষিত।
 
Theme Customized By BreakingNews