একদিকে লকডাউনে, সীমিত কেনাকাটার সময়। আর কর্মদিবসে শপিংমলে যাওয়ার ফুরসত মেলেনা তেমন। সাপ্তাহিক ছুটির দিন শুক্রবার (৩০ এপ্রিল) সকাল থেকেই ঈদের কেনাকাটা সারতে পরিবার পরিজন নিয়ে বিপণিবিতানে হুঁমড়ি খেয়ে পড়েছেন ক্রেতারা। অনেকেই এসেছেন শিশুদের বায়না মেটাতে। দোকানদাররা জানান, বড়দের থ্রিপিস বিক্রি কম হলেও শিশুদের পোশাকের বিক্রি হচ্ছে ভালো। বিভিন্ন দোকানে ইমিটেশনের গহনা কেনার জন্য নারীদের ভিড় দেখা গেছে।পোশাকের সঙ্গে মিলিয়ে গহনা কিনছেন অনেকে।রোজার মাঝামাঝি এসে বিক্রি আগের চেয়ে বাড়লেও সন্তুষ্ট নয় বিক্রেতারা। গেল বারের ঈদে ব্যবসা করতে না পারায় ক্ষতি পুষিয়ে নিতে মার্কেট রাত ১২ টা পর্যন্ত খোলা রাখার দাবি তাদের।
এদিকে দোকান মালিকরা বলছেন, সন্ধ্যার পর যদি খোলা থাকতো অন্তত রাত ১০ টা থেকে ১১ টা পর্যন্ত খোলা রাখতে পারলে আরও ক্রেতা পাওয়া যেত।
Leave a Reply