Warning: Creating default object from empty value in /home/burigangatv/public_html/wp-content/themes/BreakingNews/lib/ReduxCore/inc/class.redux_filesystem.php on line 29
জনগণের বিরোধিতার মুখেও ক্ষমতা আঁকড়ে রাখতে চেয়েছিল হাসিনাঃ ফলকার টুর্ক - বুড়িগঙ্গা টিভি জনগণের বিরোধিতার মুখেও ক্ষমতা আঁকড়ে রাখতে চেয়েছিল হাসিনাঃ ফলকার টুর্ক - বুড়িগঙ্গা টিভি
  1. ashiqnur96@gmail.com : editor :
রবিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৫, ০৯:১৯ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র দেশের বাজারে আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম “পাঠকের মতামত” তিনটি হাসপাতাল চীনের উপহার: দক্ষিণাঞ্চলের মানুষের জীবনেও কি আলো আসবে? দুর্ঘটনায় উড়ে গেল বাসের ছাদ তবুও পাঁচ কিলোমিটার টেনে নিলেন চালক সরকার-বিএনপির নির্বাচনী টাইমফ্রেম কাছাকাছি, তবুও কেন শঙ্কা বিক্ষোভ সমাবেশ করে বগুড়ায় সরকারি পলিটেকনিকের মূল ফটকে তালা দিলো শিক্ষার্থীরা টাইম ম্যাগাজিনের ১০০ প্রভাবশালীর তালিকায় ড. মুহাম্মদ ইউনূস আত্মহত্যা প্ররোচনার মামলা তুলে নিতে বাদীর পরিবারকে প্রাণনাশের হুমকির অভিযোগ, থানায় জিডি জামালপুরে গাছ কাটাকে কেন্দ্র করে ছেলের ছুরিকাঘাতে মায়ের মৃত্যু কেরানীগঞ্জে জোর করে সাইনবোড লাগিয়ে জমি দখলের চেষ্টা, যুবদল নেতার বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ

জনগণের বিরোধিতার মুখেও ক্ষমতা আঁকড়ে রাখতে চেয়েছিল হাসিনাঃ ফলকার টুর্ক

  • সর্বশেষ আপডেট : বুধবার, ১২ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫

ডেস্ক নিউজঃ বাংলাদেশের জনগণের বিরোধিতার মুখেও ক্ষমতা আঁকড়ে রাখতে চেয়েছিল হাসিনা সরকার। সে লক্ষ্য পূরণে বিক্ষোভ দমন করার কৌশল নিয়েছিল তারা। এর অংশ হিসেবে শত শত বিচারবহির্ভূত হত্যা, নির্বিচার গ্রেপ্তার-আটক ও নির্যাতন চালানো হয়েছে বলে বিশ্বাস করার যুক্তিসংগত কারণ রয়েছে। জাতিসংঘের মানবাধিকারবিষয়ক হাইকমিশনার ফলকার টুর্ক এমন অভিমত দিয়েছেন।

বুধবার (১২ ফেব্রুয়ারি) জাতিসংঘের মানবাধিকার কার্যালয় প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে টুর্কের এমন বক্তব্য তুলে ধরা হয়েছে। এতে বলা হয়েছে, গত বছর ছাত্র নেতৃত্বাধীন বিক্ষোভের সময় আওয়ামী লীগের সহিংস কর্মকাণ্ডের পাশাপাশি বাংলাদেশের সাবেক সরকার এবং নিরাপত্তা ও গোয়েন্দা সংস্থাগুলো পদ্ধতিগতভাবে গুরুতর মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনায় জড়িত ছিল। ক্ষমতায় থাকার জন্য সাবেক সরকার ক্রমাগত সহিংস পথ ব্যবহার করে পদ্ধতিগতভাবে বিক্ষোভ দমনের চেষ্টা করেছিল।

ফলকার টুর্ক বলেন, ‘জনবিরোধিতার মুখে ক্ষমতা আঁকড়ে রাখতে একটি পরিকল্পিত এবং সুসমন্বিত কৌশল হিসেবে এমন নৃশংস পদক্ষেপ নিয়েছিল সাবেক সরকার। বিক্ষোভ দমন করার কৌশলের অংশ হিসেবে রাজনৈতিক নেতৃত্ব এবং ঊর্ধ্বতন নিরাপত্তা কর্মকর্তাদের জ্ঞাতসারে, তাদের সমন্বয় ও নির্দেশনায় শত শত বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড, নির্বিচার গ্রেপ্তার ও আটক এবং নির্যাতন চালানো হয়েছে বলে বিশ্বাস করার যুক্তিসংগত কারণ রয়েছে।’

টুর্ক আরও বলেন, ‘আমরা যে সাক্ষ্য এবং প্রমাণ সংগ্রহ করেছি, তা ব্যাপক রাষ্ট্রীয় সহিংসতা এবং নিশানা করে হত্যার এক উদ্বেগজনক চিত্র তুলে ধরে। যা সবচেয়ে গুরুতর মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনার মধ্যে পড়ে এবং যা আন্তর্জাতিক অপরাধের শামিল বলেও বিবেচিত হতে পারে।’

প্রসঙ্গত, প্রাণহানির ঘটনাগুলো নিয়ে স্বাধীন ও নিরপেক্ষ তদন্তের জন্য অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের অনুরোধে জাতিসংঘের মানবাধিকার কার্যালয় গত সেপ্টেম্বর মাসে বাংলাদেশে একটি প্রতিনিধিদল পাঠায়। ওই প্রতিনিধিদলে ছিলেন মানবাধিকারবিষয়ক তদন্তকারী, একজন ফরেনসিক চিকিৎসক এবং একজন অস্ত্র বিশেষজ্ঞ।

আপনি সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো সংবাদ
    © ২০২৪ বুড়িগঙ্গা টিভি কর্তৃক সর্বসত্ব সংরক্ষিত।
 
Theme Customized By BreakingNews