1. ashiqnur96@gmail.com : editor :
সোমবার, ১৬ ডিসেম্বর ২০২৪, ০২:০০ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
ঝড়ের কবলে পড়ে কৃষ্ণ সাগরে জাহাজ দুই টুকরো মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে ১০ টাকা মূল্যমানের একটি স্মারক ডাকটিকিট অবমুক্ত করেছেন প্রধান উপদেষ্টা আজ মহান শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস কবি হেলাল হাফিজের প্রথম জানাজা আগামীকাল সকাল ১১ টায় গ্রামীণ ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যানসহ ১৯ জনের বিরুদ্ধে মামলা ভারতের ষড়যন্ত্র মোকাবিলায় দেশের মানুষ ঐক্যবদ্ধ : রিজভী ১৭ ডিসেম্বর প্রথম থেকে নবম শ্রেণি পর্যন্ত ভর্তি লটারির মাধ্যমে নতুন করে হিসাব-নিকাশ কষতে শুরু করেছে বিশ্বের পরাশক্তি দেশগুলো জুলাই কন্যাদের কীর্তিগাঁথা ও অবদানের গল্প শুনলেন প্রধান উপদেষ্টা ইসলামপুর ব্যবসায়ীদের সাথে পুলিশের মতবিনিময়

এবার পাগলা মসজিদের দান সিন্দুকে ৮ কোটি ২১ লাখ টাকা

  • সর্বশেষ আপডেট : শনিবার, ৩০ নভেম্বর, ২০২৪

ডেস্ক নিউজঃ কিশোরগঞ্জের ঐতিহাসিক পাগলা মসজিদের দান সিন্দুকে এবার ৮ কোটি ২১ লাখ ৩৪ হাজার ৩০৪ টাকা পাওয়া গেছে। তিন মাস ১৩ দিন পর শনিবার (৩০ নভেম্বর) সকালে মসজিদের ১১টি দানবাক্স খোলা হয়। এতে ১১টি সিন্দুকে মোট ২৯ বস্তা টাকা, বৈদেশিক মুদ্রা ও স্বর্ণালংকার পাওয়া গেছে।

এই টাকা গণনার কাজ করছেন প্রায় আড়াইশ শিক্ষার্থী, ব্যাংকের ৭০ জন কর্মী, মসজিদ কমিটি ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীসহ সেনাবাহিনীর সদস্য মিলে প্রায় সাড়ে তিনশ জন। বৈদেশিক মুদ্রা ও স্বর্ণালংকার পাওয়া গেছে।

দানবাক্স খোলার সময় অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন সেনাবাহিনীর কর্মকর্তারাসহ কয়েকজন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও রূপালী ব্যাংকের সহকারী মহাব্যবস্থাপক (এজিএম) রফিকুল ইসলাম, মসজিদের প্রশাসনিক কর্মকর্তা শওকত উদ্দিন ভূঁইয়া।

ঐতিহাসিক পাগলা মসজিদের অবস্থান কিশোরগঞ্জ শহরের নরসুন্দা নদী তীরে। এই মসজিদের লোহার দানবাক্সগুলো প্রতি তিন থেকে চার মাস পর পর খোলা হয়। মসজিদটিতে এর আগে ৯টি দানবাক্স থাকলেও এবার দুইটি বাড়ানো হয়েছে।

এর আগে পাগলা মসজিদের দানবাক্স খোলা হয়েছিল এ বছরের ১৭ আগস্ট। তখন ২৮ বস্তায় ৭ কোটি ২২ লাখ ১৩ হাজার ৪৬ টাকাসহ বৈদেশিক মুদ্রা, সোনার গয়না ও হীরা পাওয়া গিয়েছিল।

মসজিদ কর্তৃপক্ষ জানায়, সাধারণত তিন থেকে চার মাস পর পর দানবাক্স খোলা হয়। সারা দিনেও টাকা গুনে শেষ না করতে পারায় এবারও পাশের একটি মাদরাসা থেকে ১৫৩ জন শিক্ষার্থীকে গণনার কাজে আনা হয়েছে।

টাকা ছাড়াও মসজিদে নিয়মিত হাঁস-মুরগি, গরু-ছাগলসহ বিভিন্ন ধরনের জিনিসপত্র দান করেন বিভিন্ন জেলা থেকে আসা অসংখ্য ভক্ত।

প্রতিদিনই দেশের বিভিন্ন এলাকার মানুষ এসে দান করছেন এই মসজিদে। যারা দান করতে আসেন তাদের বিশ্বাস, এখানে দান করলে মনের আশা পূরণ হয়। এ কারণেই দিন দিন দানের পরিমাণ বাড়ছে।

আপনি সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো সংবাদ
    © ২০২৪ বুড়িগঙ্গা টিভি কর্তৃক সর্বসত্ব সংরক্ষিত।
 
Theme Customized By BreakingNews