1. ashiqnur96@gmail.com : editor :
শনিবার, ১৮ জানুয়ারী ২০২৫, ১১:০৯ পূর্বাহ্ন

নতুন এক সম্ভাবনার দ্বার খুলে দিয়েছে Space-X

  • সর্বশেষ আপডেট : শুক্রবার, ১৮ অক্টোবর, ২০২৪

স্যোশাল মিডিয়া কর্ণার:

◼️ নতুন এক ইতিহাস গড়েছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের শীর্ষ ধনকুব ইলন মাস্কের মহাকাশ অভিযান সংস্থা “Space-X”! ভবিষ্যতে মানবজাতির মহাকাশ অভিযানের পথে নতুন এক সম্ভাবনার দ্বার খুলে দিয়েছে তারা৷

◼️ আজ (১৪-১০-২০২৪) বিশ্বের সবচেয়ে উন্নত, অত্যাধুনিক, বড় এবং শক্তিশালী স্পেস রকেট “Star Ship”-এর পঞ্চম ট্রায়াল সফল ভাবে সম্পন্ন করেছে স্পেস-এক্স। এই ট্রায়ালের মাধ্যমে নতুন এক রেকর্ড গড়েছে তারা৷
তারা স্টারশিপ নামক এই বিশাল আকারের রকেটের প্রথম স্টেজের সুপার হেভি বুস্টারকে (ফুয়েল সিলিন্ডারকে) মহাকাশে সফলভাবে উৎক্ষেপণ করতে সক্ষম হয়েছে। আবার এই বুস্টারটিকে পৃথিবীতে সফল ভাবে অবতরণ করাতেও সক্ষম হয়েছে। এই বুস্টারটিকে অবতরণের জন্য তারা ব্যবহার করেছে বিশাল আকারের যান্ত্রিক হাত (Mechanical Hand)। এর ফলে বুস্টারটি মহাকাশ থেকে পৃথিবীর বায়ুমন্ডল (Atmosphere) অতিক্রম করে ধীর গতিতে মাটিতে অবতরণ করে আমেরিকার টেক্সাস স্টেট লঞ্চ প্যাডে (উৎক্ষেপণ স্থানে) যুক্ত হতে সক্ষম৷ এই প্রযুক্তি ব্যবহারের ফলে ভবিষ্যতে কোন মহাকাশযানকে মাটিতে অবতরণ করানোর জন্য আগের মতো জটিল সব যন্ত্রপাতির আর প্রয়োজন হবে না৷ মানব ইতিহাসে এ যেন এক নতুন মাইলফলক। এই স্টারশিপ রকেটে চড়েই আমেরিকার মহাকাশ গবেষণা সংস্থা NASA (National Aeronautics And Space Administration) ২০২৫ সালে স্বপ্ন দেখছে আবার চাঁদের দেশ মানুষ পাঠানোর৷ এই মেগা প্রোজেক্টের জন্য নাসা স্পেস-এক্সকে ৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলার (৪০ হাজার কোটি টাকা) বাজেট প্রদান করেছে৷

◼️ মূলত, এভাবে কোন স্পেস রকেট বুস্টারকে বায়ু মন্ডল থেকে পৃথিবীতে পূনরায় ফিরিয়ে আনার মাধ্যমে বার-বার যন্ত্রাংশ ও রকেট তৈরির ঝামেলা থেকে মুক্ত হবে স্পেস-এক্স। এবং একই বুস্টারকে পূনরায় ব্যবহার করতে পারবে স্পেস-এক্স। এর পাশাপাশি ভবিষ্যতে নাসা ও স্পেস-এক্স-এর আবারো চাঁদ ও মঙ্গলগ্রহে যাওয়ার স্বপ্ন পূরণ হবে আরো সহজতর৷

আপনি সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো সংবাদ
    © ২০২৪ বুড়িগঙ্গা টিভি কর্তৃক সর্বসত্ব সংরক্ষিত।
 
Theme Customized By BreakingNews