1. ashiqnur96@gmail.com : editor :
শনিবার, ১৬ নভেম্বর ২০২৪, ০৯:৩৯ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
আজিমপুরে বাসা থেকে অপহৃত আট মাসের সেই শিশু উদ্ধার জুমার নামাজের খুতবার গুরুত্ব কেরানীগঞ্জে দেড় কোটি মুল্যের সরকারি জমি উদ্ধার ক্রীড়া সংগঠক ও সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব সাইমন চৌধুরীকে সন্মাননা প্রদান অপহরণ ও ধর্ষণে সহযোগিতার মামলায় সাবেক ভূমিমন্ত্রী নারায়ন চন্দ্র কারাগারে ঢালাও মামলার প্রবণতা বিব্রতকরঃ আইন উপদেষ্টা খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের বিরুদ্ধে করা তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আইনের মামলা বাতিল বাসযাত্রীকে পুড়িয়ে হত্যার মামলায় সাবেক আইজিপি শহীদুল হকসহ তিনজনকে রিমান্ডে বিপিএল নতুন আসর শুরু হতে যাচ্ছে আগামী ৩০ ডিসেম্বর থেকে নদীতে ঝাঁপ দেয়া পুলিশ কর্মকর্তার স্ত্রীর মরদেহ উদ্ধার

গুলি করলো পুলিশ মামলা হলো সাংবাদিকের নামে

  • সর্বশেষ আপডেট : সোমবার, ২ সেপ্টেম্বর, ২০২৪

ডেস্ক নিউজ: গত ৫ আগস্ট গাজীপুরের কোনাবাড়িতে পুলিশের গুলিতে প্রাণ যায় কলেজ ছাত্র হৃদয়ের। যার মরদেহের হদিস এখনও পায়নি স্বজনরা। এ ঘটনায় ২৬ আগস্ট, কোনাবাড়ি থানায় একটি অভিযোগপত্র দেন তার ভাই টাঙ্গাইলের গোপালপুরের ইব্রাহিম। যেখানে অভিযুক্ত এএসআই, এসআই ও কনস্টেবলসহ ৯ পুলিশ সদস্য।

 

ওই দিন অভিযোগটি মামলা হিসেবে নথিভুক্ত করা হয়। এজাহারে ৯ পুলিশ সদস্যকে বাদ দিয়ে অন্তর্ভুক্ত করা হয় আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীসহ ৫ সাংবাদিকের নাম।

 

এ বিষয়ে ইব্রাহিম বলেন, আমি পুলিশের নামে মামলা দিয়েছি কিন্তু পরে দেখি, মামলায় কয়েকজন সাংবাদিক আর এলাকার কিছু আওয়ামী লীগের নেতার নাম দেয়া। আমি তাদের নাম দেই নি, তারা কিভাবে পরে মামলা সাজিয়েছে তা আমি জানি না। আমি শুধু আমার ভাইকে যারা মারছে তাদের বিচার চাই।

 

জয়পুরহাটেও সাংবাদিকদের ফাঁসানোর অভিযোগ উঠেছে। ৩১ আগস্ট সদর থানায় হোসাইন আহমেদ নামে এক শিক্ষার্থী অভিযোগপত্র দেন। আসামির তালিকায় আওয়ামী লীগ নেতাকর্মী ছাড়াও নাম দেয়া হয় ৪ সাংবাদিকের।

 

হোসাইনের অভিযোগপত্রে বলা হয়েছে, তার দুই পায়ে গুলি ছোড়ে ১০ নম্বর আসামি আব্দুর রহিম। অথচ তালিকায় ১০ নম্বর আসামি হিসেবে আছে সাংবাদিক হারুনুর রশিদের নাম। তিনি জানান, নিজস্ব পেশার সততা আমরা বজায় রাখি। এভাবে একের পর এক মামলা যদি হয় আমাদের নামে তাহলে আমরা কোথায় যাব।

 

স্থানীয় ছাত্র সমন্বয়করা বলছেন, বিষয়টি নিন্দনীয় ও বিব্রতকর। কোনাবাড়ি ছাত্র প্রতিনিধি খায়রুল ইসলাম শাওন বলেন, কিছু আওয়ামী লীগের নেতা কর্মী সেখানে থাকলেও তারা থানার ভিতরে ছিলো। তাদের লিডে পুলিশ সদস্যরা সহিংসতা চালিয়েছে, আমি সেখানেই ছিলাম। তারাই মামলার প্রকৃত আসামি।

 

তদন্ত করে প্রকৃত দায়ীদের শাস্তির কথা জানান, পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা। কোনাবাড়ী থানার ওসি মো. শাহ আলম বলেন, আমরা তদন্ত করছি। তদন্ত করে প্রকৃত দোষীদের আমরা খুঁজে বের করবো। নির্দোষ কাউকে হয়রানি করা হবে না বলেও আশ্বাস দিয়েছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী।

আপনি সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো সংবাদ
    © ২০২৪ বুড়িগঙ্গা টিভি কর্তৃক সর্বসত্ব সংরক্ষিত।
 
Theme Customized By BreakingNews