1. ashiqnur96@gmail.com : editor :
রবিবার, ১৭ নভেম্বর ২০২৪, ০৩:৪৮ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
পাঁচ দশকের ব্যবধানে প্রথম কোনো পাকিস্তানি জাহাজ সরাসরি বাংলাদেশে আওয়ামী লীগসহ ২৬টি দলের মতামত না চাওয়ার ব্যাখ্যা দিয়েছেনঃ সংস্কার কমিশন সরকার পরিচালনায় অদক্ষতা সামনে এলে জনগণ তা মেনে নেবে নাঃ তারেক রহমান আজিমপুরে বাসা থেকে অপহৃত আট মাসের সেই শিশু উদ্ধার জুমার নামাজের খুতবার গুরুত্ব কেরানীগঞ্জে দেড় কোটি মুল্যের সরকারি জমি উদ্ধার ক্রীড়া সংগঠক ও সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব সাইমন চৌধুরীকে সন্মাননা প্রদান অপহরণ ও ধর্ষণে সহযোগিতার মামলায় সাবেক ভূমিমন্ত্রী নারায়ন চন্দ্র কারাগারে ঢালাও মামলার প্রবণতা বিব্রতকরঃ আইন উপদেষ্টা খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের বিরুদ্ধে করা তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আইনের মামলা বাতিল

কেরানীগঞ্জে মাদ্রাসা ছাত্র খুনের ঘটনার তদন্তে আরেকটি খুনের রহস্য উদঘাটন 

  • সর্বশেষ আপডেট : শুক্রবার, ১৬ ফেব্রুয়ারী, ২০২৪
কেরানীগঞ্জ (ঢাকা) : ঢাকার দক্ষিণ কেরানীগঞ্জের আব্দুল্লাহপুর এলাকায় গত ১০ ফেব্রুয়ারি শনিবার অপহরণের পর মুক্তিপণের তিন লাখ টাকা নিয়েও সৌদি আরব প্রবাসী উজ্জল মিয়ার ছেলে মাদ্রাসা ছাত্র তাওহীদকে হত্যার ঘটনায় আটক রাজমিস্ত্রী মকবুলের আগে আরেকটি হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছে বলে পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদের পর স্বীকার করেছে ঘাতক। মকবুল কেরানীগঞ্জ মডেল থানার রুহিতপুর লাকিরচর এলাকার মৃত আলী হোসেনের ছেলে।
১৬ ফেব্রুয়ারি শুক্রবার সন্ধ্যায় কেরানীগঞ্জ সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার শাহাবুদ্দিন কবীর বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
শাহাবুদ্দিন কবীর জানান, গত ১৭ জানুয়ারি দক্ষিণ কেরাণীগঞ্জের আব্দুল্লাহপুর মালিভিটা এলাকায় একটি ভবনের দ্বিতীয় তলার ফ্ল্যাটের ভেতর থেকে রক্তাক্ত অবস্থায় কামরুন্নেছা (৫৫) নামের এক মহিলার মরদেহ উদ্ধার করে দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানা পুলিশ। এ ঘটনায় দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের হলেও পুলিশ তদন্তে কোনো কূলকিনারা খুঁজে পাচ্ছিল না। এরপর গত ১১ ফেব্রুয়ারি মাদ্রাসা ছাত্র তাওহীদ হত্যাকাণ্ডে জড়িত থাকায় র‍্যাব-১০ সদস্যরা মকবুলকে গ্রেপ্তার করে। এরপর ঘাতক মকবুলকে দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানা পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে। থানা পুলিশ তাকে রিমান্ডে এনে তাওহীদ হত্যায় আর কেউ জড়িত আছে কিনা জানতে ব্যাপক জিজ্ঞাসাবাদ করে।
 অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আরও জানান, জিজ্ঞাসাবাদের এক পর্যায়ে জানতে পারে অপহরণের ঘটনায় মুক্তিপন আদায়ের জন্য আসামি মকবুল যে মোবাইলটি তাওহীদের বাসায় রেখে এসেছিল সেই সিম নম্বরটি কামরুন্নেছার নামে রেজিস্ট্রি করা ছিল। পরবর্তীতে ঘাতক মকবুলকে ব্যাপক জিজ্ঞাসাবাদে কামরুন্নেছা হত্যাকাণ্ডের কথা স্বীকার করে।
সেদিনের ঘটনার বিস্তারিত বর্ণনায় মকবুল জানায়, কামরুন নেছা তার পূর্ব পরিচিত এবং তাকে নানী শাশুড়ি বলে ডাকত। বিদেশে যাওয়ার জন্য মকবুল কামরুন-নেছার কাছ থেকে টাকা ধার নেয়। কিন্তু বিদেশে যেতে না পারায় পাওনা টাকা ফেরত চাইলে ঝগড়ার এক পর্যায়ে মকবুল কামরুন নেছার মাথায় শক্ত কিছু দিয়ে আঘাত করে নৃশংসভাবে হত্যা করে।

আপনি সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো সংবাদ
    © ২০২৪ বুড়িগঙ্গা টিভি কর্তৃক সর্বসত্ব সংরক্ষিত।
 
Theme Customized By BreakingNews