প্রতি বছরে এক লাখ বিদেশি শ্রমিক নিতে পারে দক্ষিণ কোরিয়ার শিল্প কারখানাগুলো। বাংলাদেশ থেকে নেয় ২ থেকে আড়াই হাজার কর্মী। কিন্তু এ বছর নেবে দ্বিগুণ। এবার বাংলাদেশ থেকে প্রায় পাঁচ হাজার কর্মি নেয়ার কথা বলেছে দেশটি।
প্রতি বছর দুই থেকে আড়াই হাজার কর্মী নেয় দক্ষিণ কোরিয়া। কিন্তু করোনা পরবর্তীতে চাহিদা বাড়ায় নিচ্ছে ৫ হাজার কর্মী। এতে বছরে অন্তত ১৫ কোটি টাকা বেশি রেমিট্যান্স আসবে। দেশটি নিতে চায় আরও বেশি কর্মী, তবে শর্ত দিয়েছে ভাষার দুর্বলতা কাটানোর। তাদের পরামর্শকে গুরুত্বের সাথে নিয়েছে বাংলাদেশ ওভারসিজ এমপ্লয়মেন্ট অ্যান্ড সার্ভিসেস লিমিটেড- বোয়েসেল।
এদের মাসিক বেতন আড়াই থেকে সাড়ে ৩ লাখ টাকা পর্যন্ত। যেতে হলে ন্যূনতম এইচএসসি পাস হতে হবে, জানতে হবে কোরিয়ান ভাষা। বাংলাদেশ ওভারসিজ এমপ্লয়মেন্ট অ্যান্ড সার্ভিসেস লিমিটেড-বোয়েসেলের এক লাখ টাকা জামানতসহ খরচ দুই লাখ টাকা।
এইচআরডিকে ইপিএস সেন্টার ইন বাংলাদেশ এর পরিচালক কিম দুং চান জানান, নেপাল থেকে কমিয়ে বাংলাদেশ থেকে বেশি কর্মী নিতে চান। কিন্তু ভাষার দুর্বলতা কাটানোর পরামর্শ দেন তিনি।
অনলাইনে বাছাইকৃত আবেদনকারীদের আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্সের মাধ্যমে পরীক্ষা নেয়া হবে। সেটি নিশ্চিত করতে দেশটির ৫ জন বিশেষজ্ঞ ঢাকায় এসেছেন। এতে প্রতারণা বন্ধ হবে বলে জানান দেশটির কর্মকর্তারা।
বাংলাদেশ ওভারসিজ এমপ্লয়েমেন্ট অ্যান্ড সার্ভিসেস লিমিটেড(বোয়েসেল) এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক ড. মল্লিক আনোয়ার হোসেন জানান, ১৪ বছরে দক্ষিণ কোরিয়ায় ২৫ হাজারের বেশি কর্মী পাঠিয়েছে বোয়েসেল। এরা একজনই মধ্যপ্রাচ্যের ২০ জন প্রবাসী কর্মীর সমান রেমিট্যান্স পাঠাতে পারেন। শুধু ২০২১ সালে ১১১ মিলিয়ন ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন ইপিএস কর্মীরা।
buy cialis online europe Mauricio ZNSNfHsjXieuleWI 6 17 2022
18, 644 656 2020 Achat De Levitra