গতকাল থেকেই ঈদে বাড়ি ফেরার ট্রেনের টিকিট পেতে কমলাপুর রেল স্টেশনে ছিল দীর্ঘ লাইন। আজ দেয়া হচ্ছে ২৭ এপ্রিলের টিকিট। টিকিটের জন্য ১২ থেকে ২৪ ঘণ্টাও অপেক্ষা করছেন অনেকে। সারা রাত ধরে স্টেশনেই বসে আছেন তারা। সেহরিও সারছেন রেল স্টেশনেই। তবে এত ভোগান্তির পরেও কাঙ্খিত গন্তব্যের টিকিট পাওয়া যাবে কিনা তা অনিশ্চিত।
রাজধানীর কমলাপুর স্টেশনে প্রতিদিন সকাল আটটায় শুরু হয় ট্রেনের টিকিট বিক্রি। অথচ সারা রাত ধরেই টিকেটের জন্য অপেক্ষায় মানুষ। প্রিয়জনের সাথে ঈদ করতে নিরাপদ ও সাশ্রয়ী বাহন হিসেবে সবার প্রথম পছন্দ ট্রেন। তাই রেল স্টেশনে সারা রাত ধরেই প্রতীক্ষার প্রহর গুনেছেন টিকিট প্রার্থীরা।
রেলওয়ে সূত্র জানিয়েছে, ঈদ উপলক্ষে ছয়টি বিশেষ ট্রেন চালু করা হবে। সেগুলো হচ্ছে চাঁদপুর স্পেশাল দুই জোড়া, দেওয়ানগঞ্জ স্পেশাল এক জোড়া, শোলাকিয়া স্পেশাল দুই জোড়া, খুলনা স্পেশাল এক জোড়া। এসব ট্রেনের টিকিট অনলাইনে বিক্রি করা হবে না।
কাউন্টার থেকে এক ব্যক্তি চারজনের টিকিট কাটতে পারছেন। তবে এর জন্য প্রত্যেক যাত্রীর জাতীয় পরিচয়পত্রের কপি দিতে হবে। এ ছাড়া প্রতিটি ট্রেনে নারী ও প্রতিবন্ধী যাত্রীদের জন্য একটি করে আলাদা কোচ সংযোজন করা হচ্ছে। অপেক্ষা করতে গিয়ে স্টেশনের টিকিট কাউন্টারের ওপরেই ঘুমিয়ে পড়েছে কেউ কেউ। রাতভর প্রতীক্ষায় আছে এমনকি নারী ও শিশুরাও। ঈদ যাত্রার টিকিট ছাড়া ঘরে ফিরবেন না, এমটাই যেন পণ। রোজার মাস, স্টেশনের ভেতরের সেহেরি সারছেন অপেক্ষমান মানুষ। বাইরে যাবার সুযোগ নেই, কারণ ফিরে এসে পিছিয়ে পড়তে হবে লাইনে।
এবার বিশেষ ব্যবস্থাপনায় ঢাকার পাঁচটি স্থান থেকে টিকিট বিক্রি করা হচ্ছে। কমলাপুর স্টেশনে সমগ্র পশ্চিমাঞ্চল ও খুলনাগামী ট্রেনের টিকিট বিক্রি করা হচ্ছে। ঢাকা বিমানবন্দর স্টেশনে চট্টগ্রাম ও নোয়াখালীগামী আন্তনগর ট্রেনের টিকিট এবং তেজগাঁও স্টেশনে ময়মনসিংহ, জামালপুরগামী, দেওয়ানগঞ্জ স্পেশালসহ ওই অঞ্চলের সব আন্তনগর ট্রেনের টিকিট পাওয়া যাচ্ছে। ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট স্টেশনে মোহনগঞ্জ ও হাওর এক্সপ্রেস ট্রেনের এবং ফুলবাড়িয়া পুরোনো রেলওয়ে স্টেশন থেকে সিলেট ও কিশোরগঞ্জগামী আন্তনগর ট্রেনের টিকিট বিক্রি করা হচ্ছে।
ঈদের অগ্রিম টিকিটের জন্য অনেকের অপেক্ষা ২৪ ঘন্টারও বেশি সময় ধরে। তার পরও টিকিট মিলবে কিনা সেই নিশ্চয়তা নেই। পাশাপাশি সার্ভার জটিলতার কারণেও ভোগান্তি বাড়ছে, অভিযোগ যাত্রীদের। প্রতি বছর ঈদের ছুটিতে ঢাকা ছাড়ে এক কোটিরও বেশি মানুষ । টিকিট পেতে ভিড়, সড়কে যানজটসহ নানা বিড়ম্বনাও সাথী হয় তাদের। গণপরিবহন, বিশেষ করে ট্রেনের টিকিট পেতে এই চরম ভোগান্তির শেষ কবে- এই প্রশ্ন যাত্রীদের।
ঈদে বাড়ি ফেরার ট্রেনের টিকিট পেতে কমলাপুর রেল স্টেশনে গতকাল থেকেই ছিল দীর্ঘ লাইন। আজ দেয়া হচ্ছে ২৭ এপ্রিলের টিকিট। টিকিটের জন্য ১২ থেকে ২৪ ঘণ্টাও অপেক্ষা করছেন অনেকে। সারা রাত ধরে স্টেশনেই বসে আছেন তারা। সেহরিও সারছেন রেল স্টেশনেই। তবে এত ভোগান্তির পরেও কাঙ্খিত গন্তব্যের টিকিট পাওয়া যাবে কিনা তা অনিশ্চিত। রাজধানীর কমলাপুর স্টেশনে প্রতিদিন সকাল আটটায় শুরু হয় ট্রেনের টিকিট বিক্রি। অথচ সারা রাত ধরেই টিকেটের জন্য অপেক্ষায় মানুষ। প্রিয়জনের সাথে ঈদ করতে নিরাপদ ও সাশ্রয়ী বাহন হিসেবে সবার প্রথম পছন্দ ট্রেন। তাই রেল স্টেশনে সারা রাত ধরেই প্রতীক্ষার প্রহর গুনেছেন টিকিট প্রার্থীরা।
রেলওয়ে সূত্র জানিয়েছে, ঈদ উপলক্ষে ছয়টি বিশেষ ট্রেন চালু করা হবে। সেগুলো হচ্ছে চাঁদপুর স্পেশাল দুই জোড়া, দেওয়ানগঞ্জ স্পেশাল এক জোড়া, শোলাকিয়া স্পেশাল দুই জোড়া, খুলনা স্পেশাল এক জোড়া। এসব ট্রেনের টিকিট অনলাইনে বিক্রি করা হবে না। কাউন্টার থেকে এক ব্যক্তি চারজনের টিকিট কাটতে পারছেন। তবে এর জন্য প্রত্যেক যাত্রীর জাতীয় পরিচয়পত্রের কপি দিতে হবে। এ ছাড়া প্রতিটি ট্রেনে নারী ও প্রতিবন্ধী যাত্রীদের জন্য একটি করে আলাদা কোচ সংযোজন করা হচ্ছে। অপেক্ষা করতে গিয়ে স্টেশনের টিকিট কাউন্টারের ওপরেই ঘুমিয়ে পড়েছে কেউ কেউ। রাতভর প্রতীক্ষায় আছে এমনকি নারী ও শিশুরাও। ঈদ যাত্রার টিকিট ছাড়া ঘরে ফিরবেন না, এমটাই যেন পণ। রোজার মাস, স্টেশনের ভেতরের সেহেরি সারছেন অপেক্ষমান মানুষ। বাইরে যাবার সুযোগ নেই, কারণ ফিরে এসে পিছিয়ে পড়তে হবে লাইনে।
এবার বিশেষ ব্যবস্থাপনায় ঢাকার পাঁচটি স্থান থেকে টিকিট বিক্রি করা হচ্ছে। কমলাপুর স্টেশনে সমগ্র পশ্চিমাঞ্চল ও খুলনাগামী ট্রেনের টিকিট বিক্রি করা হচ্ছে। ঢাকা বিমানবন্দর স্টেশনে চট্টগ্রাম ও নোয়াখালীগামী আন্তনগর ট্রেনের টিকিট এবং তেজগাঁও স্টেশনে ময়মনসিংহ, জামালপুরগামী, দেওয়ানগঞ্জ স্পেশালসহ ওই অঞ্চলের সব আন্তনগর ট্রেনের টিকিট পাওয়া যাচ্ছে। ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট স্টেশনে মোহনগঞ্জ ও হাওর এক্সপ্রেস ট্রেনের এবং ফুলবাড়িয়া পুরোনো রেলওয়ে স্টেশন থেকে সিলেট ও কিশোরগঞ্জগামী আন্তনগর ট্রেনের টিকিট বিক্রি করা হচ্ছে।
ঈদের অগ্রিম টিকিটের জন্য অনেকের অপেক্ষা ২৪ ঘন্টারও বেশি সময় ধরে। তার পরও টিকিট মিলবে কিনা সেই নিশ্চয়তা নেই। পাশাপাশি সার্ভার জটিলতার কারণেও ভোগান্তি বাড়ছে, অভিযোগ যাত্রীদের। প্রতি বছর ঈদের ছুটিতে ঢাকা ছাড়ে এক কোটিরও বেশি মানুষ । টিকিট পেতে ভিড়, সড়কে যানজটসহ নানা বিড়ম্বনাও সাথী হয় তাদের। গণপরিবহন, বিশেষ করে ট্রেনের টিকিট পেতে এই চরম ভোগান্তির শেষ কবে- এই প্রশ্ন যাত্রীদের।
Leave a Reply