1. ashiqnur96@gmail.com : editor :
রবিবার, ১৭ নভেম্বর ২০২৪, ০৯:৪৪ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
পাঁচ দশকের ব্যবধানে প্রথম কোনো পাকিস্তানি জাহাজ সরাসরি বাংলাদেশে আওয়ামী লীগসহ ২৬টি দলের মতামত না চাওয়ার ব্যাখ্যা দিয়েছেনঃ সংস্কার কমিশন সরকার পরিচালনায় অদক্ষতা সামনে এলে জনগণ তা মেনে নেবে নাঃ তারেক রহমান আজিমপুরে বাসা থেকে অপহৃত আট মাসের সেই শিশু উদ্ধার জুমার নামাজের খুতবার গুরুত্ব কেরানীগঞ্জে দেড় কোটি মুল্যের সরকারি জমি উদ্ধার ক্রীড়া সংগঠক ও সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব সাইমন চৌধুরীকে সন্মাননা প্রদান অপহরণ ও ধর্ষণে সহযোগিতার মামলায় সাবেক ভূমিমন্ত্রী নারায়ন চন্দ্র কারাগারে ঢালাও মামলার প্রবণতা বিব্রতকরঃ আইন উপদেষ্টা খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের বিরুদ্ধে করা তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আইনের মামলা বাতিল

বঙ্গবন্ধুর সেই ভাষণ বিশ্বের ১২টি ভাষায় অনুবাদ করা হয়েছে

  • সর্বশেষ আপডেট : রবিবার, ৬ মার্চ, ২০২২

স্বাধীনতার মহানায়কের দেয়া ‘৭১ এর ৭ মার্চের ভাষণ “এবারের সংগ্রাম মুক্তির সংগ্রাম, জয়বাংলা।” বিশ্বের ১২টি ভাষায় অনুবাদ করা হয়েছে ভাষণটি। বঙ্গবন্ধুর ইতিহাসের সেরা ভাষণ সেদিন যেমন মুক্তি সংগ্রামে বাংলার মানুষকে প্রেরনা যুগিয়েছিলো তেমনি সেই ভাষণ আজও সেরা অবস্থানে। ১৯৭১ সালের ৭ মার্চ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের দেওয়া ভাষণ ইউনেস্কো ২০১৭ সালের ৩০ অক্টোবর ঐতিহাসিক দলিল হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে। মেমোরি অব দ্য ওয়ার্ল্ড ইন্টারন্যাশনাল রেজিস্ট্রার (এমওডব্লিউ)-তে তালিকাভুক্ত করা হয়েছে। প্রথম কোনো বাংলাদেশি দলিল যা আনুষ্ঠানিক ও স্থায়ীভাবে এমওডব্লিওতে সংরক্ষিত। বিশ্বের ১২টি ভাষায় অনুবাদ করা হয়েছে ভাষণটি।

ইউনেস্কো তার ওয়েব পেজে বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ সম্পর্কে বর্ণনা করেছে :

The speech effectively declared the independence of Bangladesh. The speech constitutes a faithful documentation of how the failure of post-colonial nation-states to develop inclusive, democratic society alienates their population belonging to different ethnic, cultural, linguistic or religious groups. The speech was extempore and there was no written script.

অর্থাৎ ইউনেস্কোর বিবেচনায় বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ কার্যকর অর্থে বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়েছে। এই ভাষণ গোটা বিশ্বের উত্তর-ঔপনিবেশিক রাষ্ট্রসমূহের সর্বজনীন গণতান্ত্রিক সমাজ প্রতিষ্ঠার ব্যর্থতার এক অকাট্য প্রামাণিক দলিল। বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণটি ছিল একটি উপস্থিত-বক্তৃতা অর্থাৎ ভাষণটির কোনো লিখিত রূপ ছিল না।

১৯৭১ খ্রিস্টাব্দের ৭ মার্চ ঢাকার রমনায় অবস্থিত রেসকোর্স ময়দানে (বর্তমান সোহরাওয়ার্দী উদ্যান) অনুষ্ঠিত জনসভায় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ঐতিহাসিক ভাষণ দেন। বিকেল ২টা ৪৫ মিনিটে শুরু করে বিকেল ৩টা ৩ মিনিটে শেষ করেন। বঙ্গবন্ধুর ওই ভাষণ ১৮ মিনিট স্থায়ী হয়। কিন্তু বিভিন্ন পত্রিকা-বইয়ের লেখকরা ভাষণের ১১ মিনিটের মতো অংশ লিপিবদ্ধ করেছেন। বাংলাদেশের সংবিধানের ১৫০ (২) অনুচ্ছেদ অনুযায়ী বঙ্গবন্ধুর এই ভাষণ সংবিধানের পঞ্চম তফসিল দ্বারা আমাদের সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। উপরন্তু, সংবিধানের ৭ (খ) অনুযায়ী সংবিধানের ১৫০ অনুচ্ছেদকে সংবিধানের একটি অপরিবর্তনযোগ্য বিধান হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। ফলে পঞ্চম তফসিলে উল্লিখিত বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণটি আমাদের সংবিধানের একটি অপরিহার্য ও অপরিবর্তনীয় অংশে পরিণত হয়েছে।

(বানানে কিছুটা পরিবর্তন আনা হয়েছে, তা ছাড়া বাকি সব অপরিবর্তিত)

আপনি সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো সংবাদ
    © ২০২৪ বুড়িগঙ্গা টিভি কর্তৃক সর্বসত্ব সংরক্ষিত।
 
Theme Customized By BreakingNews