তবে তার আগে শুকরের হৃদপিণ্ডটির জিনগত রূপান্তর করা হয়। এই অস্ত্রপচার সফলভাবে হলেও, বেনেট কতদিন সুস্থ থাকতে পারবেন, তা এখনো জানা যায়নি। প্রতিস্থাপনের পর থেকে পর্যবেক্ষণে আছেন তিনি। বেনেট আবার সুস্থ স্বাভাবিক জীবনযাপন শুরু করতে পারবেন আশাবাদী সবাই।
ভুক্তভোগী রোগী ডেভিড বেটের ছেলে ডেভিড বেনেট জুনিয়র জানিয়েছেন, আমার বাবা আর ৬ মাস বাঁচবেন এবং এই অস্ত্রপচার পরোপুরি পরীক্ষামূলক। সে বাঁচতেও পারে আবার নাও বাঁচতে পারে। অস্ত্রপচারের পর একদিন অথবা কয়েকদিন বেঁচে থাকতে পারে বলে চিকিৎসকরা জানিয়েছিলেন। আমরা এখনও আসলে বুঝতে পারছি না।
বিশ্বে প্রথম এ ধরনের অস্ত্রোপচারের জন্য ইউনিভার্সিটি অফ মেরিল্যান্ড মেডিকেল সেন্টারকে বিশেষ অনুমতি দিয়েছিল যুক্তরাষ্ট্রের চিকিৎসা নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ। কারণ, এই অস্ত্রপচার না হলে বেনেটকে বাঁচানো সম্ভব হত না।
বহু বছর ধরে এ বিষয়ে গবেষণা করছিলেন বেনেটের চিকিৎসকরা। এটি সফল হলে বিশ্বের কোটি মানুষের জীবন বদলে যাবে বলে আশা তাদের।
Leave a Reply