দগ্ধরা হলো- রোজা আক্তার (৩), জান্নাত (সাড়ে চার), শারমিন (২৪), হাবিব (১৯) ও রাজু আহমেদ (১৮)। তাদের শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে ভর্তি করা হয়েছে।
বার্ন ইউনিটে কর্তব্যরত চিকিৎসক জানান, দগ্ধ চারজনের মধ্যে দুই শিশুর অবস্থা গুরুতর। শারমিনের ১০ শতাংশ দগ্ধ হয়েছে। রাজু ও হাবিবের মুখ-মণ্ডল সহ শরীরের বিভিন্ন জায়গায় দগ্ধ হয়েছে।
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল পুলিশ ফাঁড়ির পরিদর্শক বাচ্চু মিয়া বলেন, বৃহস্পতিবার (১৫ জুলাই) রাত ৮টার দিকে কেরানীগঞ্জের একটি বাসায় এই বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। দগ্ধদের মধ্যে দুটি শিশু রয়েছে।
হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রাজু জানান, তারা ওই বাসায় থাকেন। বৃহস্পতিবার (১৫ জুলাই) সন্ধ্যায় সিলিন্ডারটি রান্নাঘরে চুলার সাথে সংযোগ দেওয়ার পর তা পরীক্ষার জন্য ম্যাচ দিয়ে আগুন ধরান। মুহূর্তেই রান্নাঘরসহ সব ঘরেই আগুন ছড়িয়ে পড়ে। সঙ্গে সঙ্গে দগ্ধ হন তারা।
সিলিন্ডারের সঙ্গে থাকা পাইপ লিকেজের থাকার কারনে এই আগুনের ঘটনা ঘটতে পারে বলে তিনি ধারনা করছেন। ঘটনার সময় তার স্ত্রী মীম বাসায় ছিলেন না।
দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানার কোন্ডা ইউনিয়নের ৮নং ওয়ার্ডের সদস্য আবু বকর বলেন, সন্ধ্যার পর বীর বাঘৈড় এলাকায় সিলিন্ডার বিস্ফোরণ ঘটে।
Leave a Reply