জানা যায় ধর্ষণের শিকার মেয়েটির মায়ের মৃত্যুর পর বাবা পরবর্তীতে বিয়ে করে অন্যত্র চলে যায় সে কারণে মেয়েটি তার খালার বাসায় থাকতেন। সহজ সরল মেয়েটিকে তার আপন মামা ও তার খালাতো ভাই ভয় দেখিয়ে প্রায়ই তার সাথে শারীরিক সম্পর্কে লিপ্ত হতেন এমত অবস্থায় মেয়েটি ৫ মাসের অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়লে বিষয়টি এলাকাবাসীর নজরে আসে। পরে এলাকার কয়েকজন মহিলা মেয়েটিকে পরীক্ষার জন্য একটি গ্রাম্য চিকিৎসকের কাছে নিয়ে গেলে চিকিৎসক বলেন মেয়েটি অন্তঃসত্ত্বা।
এ খবর এলাকায় ছড়িয়ে পড়লে এলাকাবাসীর মনে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়। বিষয়টি ধামাচাপা দিতে এলাকার পঞ্চায়েত কমিটির সদস্যরা সালিশির আয়োজন করে। সালিশে কোনো সিদ্ধান্ত না আসতে পারায় ৯৯৯ ফোন করেলে পুলিশ এসে ভিকটিমসহ ধর্ষক রমজান ও মালিককে থানায় নিয়ে যায়।
ধর্ষক রমজানের বাবা লাট মিয়ার সাথে কথা হলে তিনি বলেন আমার ছেলে এই কাজ করেছে আমার কাছে বলেছে। তাই আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি এই মেয়ে কি আমার ছেলের বউ করব কিন্তু ওর মামার ব্যাপারে আমি কিছু বলতে পারব না।
Leave a Reply