নিজ দেশ মিয়ানমারে ফিরে যাওয়ার আকুতি জানিয়ে দুটি জামাতে শরিক হন সাড়ে আট হাজারের বেশি রোহিঙ্গা। আর প্রশাসনের নানা আয়োজনে ঈদের আনন্দে মাতে উঠে পুরো ভাসানচর। ভাসানচরে প্রথম ঈদের দিনটি উৎযাপন করলো রোহিঙ্গারা। ঈদের নামাজ আদায় করেছেন তারা। প্রথম ঈদের জামাতের ইমামতি করেন ইমাম মোহাম্মদ ইউনুস। ভাসানচরের বাসিন্দা সাড়ে ১৮ হাজার রোহিঙ্গাদের জন্য আজকের ঈদের দিনটি একেবারে অন্য রকম। কুতুপালংয়ের ঘিঞ্জি ক্যাম্প জীবন থেকে ভাসনচরের খোলা-মেলা পরিবেশ। যে কারণে ঈদ জামাত শুরুর অন্তত ১ ঘণ্টা আগেই ওয়্যার হাউজমুখী হয় ভাসানচরের রোহিঙ্গারা।
ঈদের নামাজ শেষে মোনাজাতে ফুটে উঠেছে নিজ দেশ মিয়ানমারে ফিরে যাওয়ার আকুতি। সাথে ছিল মানবিক রাষ্ট্র হিসেবে তাদের আশ্রয়দাতা বাংলাদেশের সমৃদ্ধি কামনা।
Leave a Reply