এইসময়ে আমাদের দেশজুড়ে চলছে করোনা সংক্রমণের দ্বিতীয় ঢেউ। আমদের দেশে আবারও ভয়াবহ হয়ে উঠতে পারে ভাইরাসটি।
বর্তমানে প্রতিবেশী দেশ ভারতে কোভিড শিখরে পৌঁছে গিয়েছে। সেখানে চলছে মৃত্যুর মিছিল। সকলকে ভিটামিন, খনিজ, ফাইবার, প্রোটিন এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ খাবার খেতে হবে যেমনটি পরামর্শ দিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা।
দেশে করোনার দ্বিতীয় ঢেউ প্রতিদিন বিপজ্জনক হয়ে উঠছে। নতুন সংক্রমণের লক্ষণগুলি পূর্বের থেকে আলাদা। হু হু করে বাড়ছে সংক্রমণও। এখন সরকার ও চিকিৎসক সকলকেই সাবধানতা অবলম্বন করতে বলছেন। এই মারণ রোগ থেকে বাঁচার একমাত্র ওষুধ রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাই।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা’র মতে, সুষম খাদ্য গ্রহণ করলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়তে থাকে। এর ফলে, সংক্রামক রোগগুলির ঝুঁকি কম থাকে। করোনা ভাইরাসকে পরাস্ত করতে হলে বাড়াতে হবে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা। এজন্য সকলকে ভিটামিন, খনিজ, ফাইবার, প্রোটিন এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ খাবার খেতে হবে। এক নজরে দেখে নেওয়া যাক কি খাবেন আর কি এড়িয়ে যাবেন-
খাবেন না অতিরিক্ত লবণ
মানুষ খুব দ্রুত অসুস্থ হয়ে পড়ে অতিরিক্ত লবণ গ্রহণ করলে । করোনাকালে ইমিউনিটি বাড়াতে প্রতিদিন ৫ গ্রামের বেশি লবন না খাওয়াই ভালো। খাবারের তালিকায় ডায়েটে অ্যাভোকাডো, মাছ, জলপাই তেল, ক্যানোলা, মাংস, নারকেল, পনির এবং ঘি রাখার চেষ্টা করুন।
চিনি কম খান পানির পরিমাণ বাড়িয়ে দিন,
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা’র গাইডলাইন অনুসারে,আমাদের প্রতিদিন ৮-১০ গ্লাস পানি পান করতে বলা হচ্ছে। এর জন্য দেহে জলের কোনও অভাব হবে না এবং দেহের তাপমাত্রাও নিয়ন্ত্রণ করা হবে। আমাদের যতটা সম্ভব পানীয়তে চিনির ব্যবহার এড়িয়ে চলতে হবে। লক্ষ্য করে প্যাকেটজাত ফল এবং শাকসবজি ব্যবহার করার সময়, লেবেলে পরিমাণ মতো চিনি এবং লবনের পরিমাণটি পড়তে হবে।
চেষ্টা করুন স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন
এসময় কোভিড-১৯ এড়ানোর জন্য প্রত্যেক ব্যক্তির স্বাস্থ্যকর জীবনধারা অনুসরণ করা উচিত। প্রত্যেকের অনুশীলন, ধ্যান এবং পর্যাপ্ত ঘুম প্রতিরোধ ব্যবস্থা শক্তিশালী করবে। লোকসমাগম এড়াতে ঘরে বসে খাবেন এবং সংক্রমণ কমাতে চেষ্টা করুন।
খাওয়া উচিত আমিষ জাতীয় খাদ্য
সবসময় আপনাকে শক্তিশালী করে তুলবে আমিষ জাতীয় খাদ্য। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা’র প্রদত্ত গাইডলাইন অনুসারে, সপ্তাহে একবার বা দু’বার রেড মিট খাওয়া যায়। এছাড়া মাছ, ডিম এবং দুধের সঙ্গে ১৬০ গ্রাম মাংস, মটরশুটি খাবার খাওয়া উচিত।
শস্য এবং বাদাম খান
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা’র মতে, শস্য এবং বাদাম ভাইরাসের বিরুদ্ধে লড়াই করতে সাহায্য করে। যে কেউ যদি ভুট্টা, ওট, গম, বাজারা, বাদামি চাল বা আলুর মতো ১৮০ গ্রাম শস্য খায় তবে সে সংক্রমণ থেকে রক্ষা পাবে। একই সঙ্গে, আপনার ডায়েটে ফল এবং শাকসবজি ছাড়াও বাদাম, নারকেল, পেস্তা জাতীয় বাদামও অন্তর্ভুক্ত করার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।
ফল এবং সবজি খাওয়া শুরু করুন
বর্তমানে কোভিড ১৯’র দ্বিতীয় ঢেউ অত্যন্ত ভীতিজনক। সেজন্য এটি এড়াতে যতটা সম্ভব পুষ্টিকর খাবার খান। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা নির্দেশ দিয়েছে, সংক্রমণ এড়ানোর জন্য পেয়ারা, আপেল, কলা, রুটবেরি, আঙুর, আনারস, পেঁপে, কমলা জাতীয় খাবার রোজ দু’কাপ খাবেন। সবমময় সবজির মধ্যে সবুজ ক্যাপসিকাম, মরিচ, রসুন, আদা, কলা, কাঁচা মরিচ, ব্রোকলি খেতে হবে। এছাড়া চিনি, নুন এবং ফ্যাটযুক্ত খাবারের চেয়ে বেশি তাজা ফল এবং কাঁচা শাকসবজি খাওয়া উচিত। এসকল খাবার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে খুব উপকারী।
Uyuaiv Pastilla Cialis Duroval https://oscialipop.com – cheapest cialis available best place to buy cialis online reviews Inspfn Xenical Discount On Sale Discount Isotretinoin Tablets Online Visa Accepted Xdniaj https://oscialipop.com – cialis from usa pharmacy
buy cheap cialis online Conclusion ID4 hypomethylation is present in TR breast cancer, and it may serve as a potential biomarker in distinguishing TR breast cancer
You re dreaming buy cialis generic